নোমান হত্যাকাণ্ডে থানা প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্নসিলেটের জকিগঞ্জে আলোচিত ব্যবসায়ী নোমান হত্যাকাণ্ডের পর কেটে গেছে চার থেকে পাঁচ দিন। কিন্তু এতদিন পার হলেও এখনো থানা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জনগণকে কোনো প্রকার আনুষ্ঠানিক আপডেট জানানো হয়নি। এতে ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ প্রশাসনের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।স্থানীয়রা মনে করছেন, একটি চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর এত দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও পুলিশি তদন্তের দৃশ্যমান অগ্রগতি না থাকা বা জনগণকে কোনো ধরনের তথ্য না দেওয়াটা সন্দেহজনক। প্রত্যক্ষদর্শী এবং নিহতের পরিবারের দাবি, ঘটনার সময় ও পরবর্তী মুহূর্তে একাধিক প্রমাণ মিলে গেলেও সেগুলো কাজে লাগাতে প্রশাসনের ধীরগতি নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।এ বিষয়ে জানতে আমাদের প্রতিনিধি দুই-তিনবার কল দেওয়ার পর অবশেষে জকিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জনাব জহিরুল ইসলাম মুন্নার সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হন। তিনি বলেন,> “অনেক আপডেট রয়েছে। তবে তদন্তের স্বার্থে আমরা এখনই কোনো তথ্য প্রকাশ করতে পারব না। সংবাদকর্মীর কাছ থেকেও বিষয়গুলো আপাতত গোপন রাখতে হবে।”ওসি’র এই বক্তব্যের পর স্থানীয়দের মধ্যে হতাশা আরও বেড়েছে। জনমনে প্রশ্ন উঠেছে— “৪-৫ দিনের বেশি সময় অতিক্রান্ত হলেও কেন প্রশাসন এখনো নিশ্চুপ? প্রমাণ থাকার পরও কি তদন্তের গতি থমকে আছে?”অন্যদিকে সচেতন মহল মনে করছে, এ ধরনের চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডে দেরি করে আপডেট দিলে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হয় এবং গুজব ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই দ্রুত তদন্তের অগ্রগতি জনগণের সামনে উপস্থাপন করার জন্য তারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
সংবাদ শিরোনাম ::
নোমান হত্যাকাণ্ডে থানা প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন
-
জনতা টিভি
- আপডেট সময় : ০৯:৪৮:০০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫
- ৬৯২ বার পড়া হয়েছে
One thought on “নোমান হত্যাকাণ্ডে থানা প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন”
আপনার মন্তব্য
জনপ্রিয় সংবাদ















প্রশাসন নিরব এর পিছনে কী অন্য কোন হাত আছে।